অনলাইন ডেস্ক
প্রায় তিন দশকের চেষ্টা এবং কয়েকশ কোটি ডলার ব্যয়ে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটি তৈরি করা হয়েছে। এর দূরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছাতে এক মাস সময় লাগবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই টেলিস্কোপটির পাঠানো চিত্রের মাধ্যমে আমাদের সৌরজগতের বাইরে মহাবিশ্ব ও পৃথিবীর মতো গ্রহের উৎপত্তি সম্পর্কে আরও নতুন তথ্য জানা যাবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সাবেক পরিচালক ওয়েবের নাম অনুসারে এর নাম দেওয়া হয়েছে।
ওয়েব প্রকল্পের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জন ম্যাথার টেলিস্কোপটির অভূতপূর্ব সংবেদনশীলতার বিষয়টি উল্লেখ করে বলেছেন, ‘চাঁদের দূরত্বে থাকা জ্বোনাকির আলোও দেখতে পারবে টেলিস্কোপটি।’
নাসা জানিয়েছে, শত কোটি বছর আগে প্রথম গ্যালাক্সির অস্তিত্ব এবং প্রথম নক্ষত্রের নির্গত দুর্বল আভা সনাক্ত করার জন্য এই সমস্ত শক্তির প্রয়োজন।
টেলিস্কোপটির আয়নার ব্যাস ৬ দশমিক ৫ মিটার, যা হাবল টেলিস্কোপের আয়নার আকারের তিনগুণ।এটি ১৮টি ষড়ভুজ অংশ দিয়ে তৈরি। টেলিস্কোপটি এতই বড় যে রকেটে বসানোর জন্য একে ভাঁজ করতে হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা