অনলাইন ডেস্ক
বার্তা সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ রোববার (৩০ জুলাই) ভোরের দিকে ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলা চালায়। তবে এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন মস্কোর মেয়র সের্গেই সোবিয়ানিন।
টেলিগ্রামে পোস্ট করা এক বার্তায় মেয়র সের্গেই সোবিয়ানিন বলেন, অন্তত দুটি অফিস ভবনে আঘাত হানে ড্রোন। হামলার পরপরই সরিয়ে নেওয়া হয় আশপাশের বাসিন্দাদের।
আরেক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভোরেই মস্কোর পশ্চিমাঞ্চল থেকে আরও দুটি ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে রুশ এয়ার ডিফেন্স ট্রুপস। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পশ্চিমাদের দেওয়া অস্ত্র সহায়তার কারণে ইউক্রেন আবারও যুদ্ধে গতি বাড়াচ্ছে। বিভিন্ন এলকায় প্রতিরোধ গড়ে তুলছে।
গত মে মাসে ক্রেমলিনে পুতিনের বাস ভবনে পর পর দুটি ড্রোন হামলা চালানো হয়। অবশ্য সেই সময় বাসায় ছিলেন না পুতিন। ওই হামলাকে মস্কো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বলে আখ্যায়িত করেছে। সেই সময় ক্রেমলিন জানায়, ওই হামলায় দুটি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছিল। তবে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সেগুলো নিষ্ক্রিয় করে ফেলে।
ক্রেমলিনের গণমাধ্যম বিভাগ জানায়, পুতিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে মনুষ্যবিহীন দুটি ড্রোন ছোড়া হয়েছিল। তবে রুশ সামরিক বাহিনী ও স্পেশাল সার্ভিস রাডার ওয়ারফেয়ার সিস্টেম ব্যবহার করে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়ায় সেগুলো নিষ্ক্রিয় করা হয়। একই ভাবে নতুন করে চালানো দুটি ড্রোনও ভূপাতিত করা হয়।
শুধু ড্রোন হামলাই নয়, গত মে মাসেই রুশ সীমান্ত এলাকা বেলগোরদ অঞ্চলে ঢুকে হামলা চালায় ইউক্রেনীয় বাহিনী। হামলার পর পরই মস্কো বেলগোরদ অঞ্চলে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালাতে শুরু করে। তাৎক্ষণিক রাশিয়া দাবি করে, তারা হামলা চালিয়ে ৭০ ইউক্রেনীয় সেনাকে হত্যা করেছে। তবে এসব হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে ইউক্রেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা