অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার (১৬ মে) দুপুরে ঢাকার আগারগাঁওয়ে এ সংক্রান্ত সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। বলেন, এই পণ্যের জিআই মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর গবেষণার মাধ্যমে আসল মসলিন তৈরি করা হচ্ছে। মানভেদে ৭ থেকে ১২ লাখ টাকা একটি ঢাকায় মসলিন শাড়ীর উৎপাদন খরচ পড়ে। এখন এটির বৈচিত্রকরণের জন্য বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা ও ফ্যাশন ডিজাইনারদের উপযোগী করতে হবে। তাহলে এই পণ্য সাধারণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আসবে।
গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে মসলিন তৈরিতে শিল্পী ও কারিগর তৈরি করা হয়েছে। দেশে-বিদেশে এই কাপড়ের ব্যাবহার ও বাজার তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই। দেশেই রয়েছে মসলিনের সুতা তৈরির তুলা ও মেশিন। তাই এ খাতে বিনিয়োগ হলে ফিরে আসবে মসলিনের হারানো ঐতিহ্য।
সেমিনারে আলোচকরা বলেন, বাজারে যারা মসলিন বলে নানা রকম কাপড় বিক্রি করছেন, মসলিনের ঐতিহ্যের স্বার্থে সেটি বন্ধ না করলে শুধু বেসরকারিকরণ করে সেটি সুফল বয়ে আনবে না।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা