অনলাইন ডেস্ক
আজ বুধবার (৪ অগাস্ট) দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫ জন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও ৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতসমূহ পরিচালনা করেন।
দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে অঞ্চল-১ এর সেগুনবাগিচা ও গ্রীন রোডে মাহফুজুল আলম মাসুম, অঞ্চল-২ এর পিডব্লিউডি কলোনি ও মতিঝিল টিএন্ডটি স্টাফ কোয়ার্টারে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, অঞ্চল-৩ এর আজিমপুর কবরস্থান সংলগ্ন নতুন পল্টনে তৌহিদুজ্জামান পাভেল, অঞ্চল-৫ ও ৬ এর র্যানকিন স্ট্রিটে ও পশ্চিম নন্দীপাড়ায় শাহিন রেজা, অঞ্চল-৫ এর উত্তর যাত্রাবাড়ীতে মুহাম্মদ হাসনাত মোর্শেদ ভূঁইয়া, অঞ্চল-৮ এর সারুলিয়ায় হাজীনগর স্টাফ কোয়ার্টারে কাজী হাফিজুল আমিন এবং অঞ্চল-১০ এর শ্যামপুর কদমতলী এলাকায় বিকাশ বিশ্বাস এসব ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
এছাড়াও আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের (আনিক) মধ্যে অঞ্চল-১ এর মেরীনা নাজনীন ধানমন্ডিতে, অঞ্চল-২ এর আনিক সোয়ে মেন জো পিডব্লিউডি কলোনি ও মতিঝিল টিএন্ডটি স্টাফ কোয়ার্টারে, অঞ্চল-৩ আনিক বাবর আলী মীর রনি মার্কেটে, অঞ্চল-৭ এর আনিক ড. মোহাম্মদ মাহে আলম দক্ষিণগাঁওয়ে এবং অঞ্চল-৯ এর আনিক মো. খায়রুল হাসান মাতুয়াইল এলাকায় এসব অভিযান পরিচালনা করেন।
অঞ্চল-২ এর আনিক সোয়ে মেন জো এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন পিডব্লিউডি কলোনিতে অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানকালে তারা সেখানে মশার লার্ভা পাওয়ার পাশাপাশি অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ দেখতে পান। সেখানে দ্রুত পরিবেশের উন্নতি জন্য সতর্ক করা।
ভ্রাম্যমাণ আদালতসমূহ এ সময় ৭৭৪টি নির্মাণাধীন ভবন, বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করেন এবং মশার লার্ভা পাওয়ায় ২৩টি নির্মাণাধীন ভবন ও বাসাবাড়িকে ২৩ মামলায় সর্বমোট ২ লক্ষ ২৮ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করেন।
এছাড়াও এ সময় এডিস মশার লার্ভা প্রজনন উপযোগী পরিবেশ বিরাজ করায় মোট ১১টি বাসা ও নির্মাণাধীন ভবনকে সতর্ক করা হয়।
এডিসের লার্ভা বিরোধী অভিযানের পাশাপাশি করপোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাদসিক।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা