অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর পল্টন থানায় করা মামলাটিতে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক আছলাম আলী। চার্জশিট আমলে নিয়ে মামলাটি থেকে ৫ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। এখন এই মামলার বিচার শুরুর কাজ প্রক্রিয়াধীন।
চার্জশিট ভুক্ত ৪১ জন আসামি হলেন, তানজিদ ওরফে তানজিমুল ওরফে তানজিরুল (৩৬), জোবর আলী (৬২), জাফর মিয়া (৩৮), স্বপন মিয়া (২৯), মিন্টু মিয়া (৪১), শাহিন বাবু (৪৫), আলী হোসেন (৩৭), আমির হোসেন (৫৫), নজরুল মোল্লা (৪৩), আ. রব মোড়ল (৪০), সজীব মিয়া (২৫), মুন্নী আক্তার রূপসী (২০), রবিউল মিয়া (৪২), রুবেল শেখ (৩৬), আসুদুল জামান (৩৪), বাহারুল আলম (৬৭), নাজমুল হাসান (২৫), হেলাল মিয়া (৪২), কামালউদ্দিন (৫২), কামাল হোসেন (৪০), রাশিদা বেগম (৪২), নুর হোসেন শেখ (৫৫), ইমাম হোসেন শেখ (৩৫), আকবর হোসেন শেখ (৩২), বুলু বেগম (৩৮), জুলহাস সরদার (৪৫), দিনা বেগম (২৫), শাহাদাত হোসাইন (৩০), জাহিদুল আলম (৪২), জাকির মাতুব্বর (৬০), লিয়াকত আলী শেখ (৫০), নাসির বয়াতী (২৫), রেজাউল বয়াতী (৩৮), হাজী শহীদ মিয়া (৬৩), খবির উদ্দিন (৪৭), পারভেজ হাসান, কামছার মুন্সি (৩৫), মাহাবুব মুন্সি (৫৩), পারভেজ আহমেদ (৩৩), নজরুল ইসলাম সুমন (৩৮) ও কাউসার (৪০)।
এছাড়া শেখ মো. মাহাবুবুর রহমান (৪৯) ও শেখ সাহিদুর রহমানের (৪০) বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে মামলাটি থেকে অব্যাহতি দিতে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। অন্যদিকে সাদ্দাম (২৬), কুদ্দুস বয়াতি (২৭) ও লালনের নাম ও ঠিকানা ঠিক না থাকায় তাদেরকেও মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেয়ার আবেদন করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২৮ মে লিবিয়ার সাহারা মরুভূমি অঞ্চলের মিজদা শহরে ২৬ বাংলাদেশিসহ ৩০ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটে। এসময় আহত হন আরও ১১ জন। বিশ্বজুড়ে আলোচিত এই ঘটনায় একই বছরের ২ জুন ৩৮ জনকে আসামি করে পল্টন থানায় মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে এবং হত্যার অভিযোগে মামলা করেন সিআইডির উপ-পরিদর্শক এইচ এম রাশেদ ফজল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা