অনলাইন ডেস্ক
মাছের বাধাহীন প্রজনন ও বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে গেল ২০শে মে থেকে বঙ্গোপসাগর ও নদী মোহনায় মাছ ধরা ৬৫ দিন নিষিদ্ধ ছিল। যা শেষ হবে রোববার দিনগত মধ্যরাতে। এরমধ্যে উপকূলীয় এলাকায় মাছ ধরার প্রস্তুতি শুরু করেছে জেলেরা।
পটুয়াখালীর জেলে পলীগুলোতেও এখন কর্মব্যস্ততা। নৌকা ও জাল নিয়ে তৈরি হচ্ছে তারা। আশানুরূপ ইলিশ মাছ পাওয়ার আশা তাদের।
জেলা মৎস্য বিভাগ বলছে, নিষেধাজ্ঞার সময় নজরদারির কারণে এবার অবৈধভাবে মাছ শিকারে যেতে পারেনি জেলেরা। যারা নিষেধাজ্ঞা অমান্য করার চেষ্টা করেছে তাদের আর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে।
বাগেরহাটের উপকুলীয় এলাকায় ৪০ হাজারেরও বেশী জেলে সমুদ্রে মাছ শিকার করে। দুই মাসের বেশি সময় পর তারা জাল নিয়ে সাগরে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়েছে।
প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে বরগুনার মৎস্যজীবীদের মাঝেও। গেল মৌসুমের মতো এবারো বেশি ইলিশ ধরা পড়বে বলে অপেক্ষায় আছেন জেলেরা।
কক্সবাজার বাঁকখালী নদীর উপকূলে সারি সারি নোঙর করা মাছ ধরার ট্রলার সেজেছে নতুন সাজে। সাগরে যাবার জন্য তৈরি তারা।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় নিবন্ধিত জেলে ৬৫ হাজার জন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা