অনলাইন ডেস্ক
বুধবার রাতে বিষয়টি দৃষ্টিগোচরে এলে তা মেরামত করা হয়।
তবে কারা, কখন, কবে ওই ভাস্কর্যের কান ভেঙেছিল তা জানা যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মধুদার ভাস্কর্যের অংশ বিশেষ ভাঙার বিষয়টি নজরে আসার পর তা প্রক্টরকে জানানো হয়। পরে তা মেরামত করা হয়।
ঢাবি প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, মধুর ক্যানটিনের কর্মচারীরাই ভাস্কর্যটির কান প্রতিস্থাপন করেছেন। তবে ভাস্কর্যে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে আঘাত করা হয়েছে কি না তা পরিষ্কার নয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা