অনলাইন ডেস্ক
কিন্তু নাসা বলছে অন্য আর একটি গ্রহের আকাশে এই প্রথম যন্ত্রচালিত এবং নিয়ন্ত্রিত কোন যান ওড়ানোর এই সাফল্যে তারা উল্লসিত। মঙ্গলের আকাশে এই প্রথম যন্ত্রচালিত এবং নিয়ন্ত্রিত কোন যান ওড়ানোর সাফল্যে তারা উচ্ছ্বসিত নাসার গবেষকরা। কারণ মঙ্গলের মাটি থেকে কোন বায়ুযান গ্রহটির আকাশে ওড়ানো সহজ নয়। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ঘনত্বের মাত্র ১ শতাংশ ঘনত্ব গ্রহটির বায়ুমণ্ডলের। এর ফলে কোন পাখাওয়ালা বিমানযানের জন্য বাতাস কেটে খুব বেশি ওপরে ওঠা খুবই কঠিন।
মাত্র এক দশমিক আট কেজি ওজনের হেলিকপ্টারটি (ড্রোন) মঙ্গলের পৃষ্ঠ থেকে উড়ে ৪০ সেকেন্ড পর সফলভাবে অবতরণ করেছে। নাসা বলছে এই সাফল্য সামনের দিনগুলোতে আরও দুঃসাহসিক বিমান ওড়ানোর পথ প্রশস্ত করল।নাসার রোভার পারসিভারেন্স এই হেলিকপ্টারটি বহন করে নিয়ে যায়। ফেব্রুয়ারিতে লাল গ্রহের মাটিতে পা রেখেই একের পর এক চমক দেখাচ্ছে পারসিভারেন্স। এর আগে ৩৩ মিনিট ধরে মঙ্গলে ঘোরাফেরা করে রোবটযানটি।আশা করা হচ্ছে, এরকম ড্রোন দিয়ে এরপর থেকে মঙ্গল বা অন্য কোনো গ্রহের ভূ-প্রকৃতি এবং পরিবেশ পর্যবেক্ষণ অনেক সহজ হবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইনজেনুয়িটি ড্রোনটির প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা পরীক্ষা করার পর এটিকে এখন তারা আরও উঁচুতে এবং আরও দূর পর্যন্ত ওড়াতে চান। এরকম ড্রোন দিয়ে এরপর থেকে মঙ্গল বা অন্য কোনো গ্রহের ভূ-প্রকৃতি এবং পরিবেশ পর্যবেক্ষণ অনেক সহজ হবে। এর আগে, গেল সপ্তাহে ৪ পাউন্ড ওজনের এই মিনি হেলিকপ্টারটির হাই স্পিড টেস্টের পর এর উড্ডয়ন বাতিল করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা