ভোলায় সব ধরণের সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। গত ২০ অক্টোবরে জনতা ও পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় ৪/৫ হাজার ব্যক্তিকে আসামী করে মামলা করেছে পুলিশ।
মুসলিমদের রাসুল হযরত মুহাম্মদ (সা:) কে নিয়ে একজনের ফেসবুকে কটাক্ষমূলক পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে গত রবিবার ভোলায় এক সংঘর্ঘের ঘটনা ঘটে। এসময় গ্রামবাসী এবং পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষে চার ব্যক্তি নিহত হয়।
এদিকে, পুলিশ জানায়, বিপ্লব চন্দ্র বৈদ্য নামে এক ব্যক্তি তার ফেসবুক হ্যাক করা হয়েছে বলে থানায় জেনারেল ডায়েরি (জিডি) করেন। এ ঘটনায় দুজনকে পুলিশ আটক করেছে। কিন্তু এই ঘটনার জেরে রবিবার চারজন নিহত হয়েছে। স্থানীয় সাংবাদিকরা জানিয়েছেন, ভোলায় বর্তমানে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এদিকে, সর্বদলীয় মুসলিম ঐক্য পরিষদ এমন ঘটনা কেন ঘটল তা তদন্ত করার জন্য জোর দাবি জানিয়েছে। এই ঘটনায় বিএনপি বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভোলার ঘটনায় কোন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ধৈর্য্যধারণ ও গুজবে কান না দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, একটি মহল অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির লক্ষ্যে ফেসবুক ব্যবহার করে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি এ ব্যাপারে (ভোলা ইস্যু) ধৈর্য্যধারণ করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা