অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, তারা গণতান্ত্রিক পরিবেশে নির্বাচন করে অভ্যস্ত না। তাদের সৃষ্টিই হয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল নিয়ে ও অস্ত্র হাতে। তারা জানে ক্ষমতায় বসে নির্বাচন করতে। জনগণের ভোট চুরি করা, নির্বাচনে কারচুপি করা এসব কালচার তো বিএনপির আমলেই সৃষ্টি। কাজেই তারা ওইটাই ভালো বুঝতো।
বিএনপির নির্বাচনে না আসা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেসব জরিপ হয়েছে সেখানে স্পষ্ট ছিল বিএনপি এবং তাদের জোট নির্বাচন করে সরকার গঠন করার মতো সাফল্য পাবে না। তারা সেই পরিমাণ সিটও পাবে না। একমাত্র আওয়ামী লীগের ব্যাপারে বলা হয়েছিল এককভাবে সরকার গঠন করতে পারবে। সেই পরিমাণ সিটও পাবে। এটি শোনার পর তারা নির্বাচনে আসবে না এটিই স্বাভাবিক।
দলীয় মনোনয়ন ও স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেয়া নেতাদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ বড় দল। সবাই নির্বাচন করতে চায়। আমরা মনোনয়ন দেই। যারা মনোনয়ন পায় না তারাও নির্বাচন করতে চায়। সেজন্য এবার সবার জন্য নির্বাচন উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছিল। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দোষারোপ বন্ধ করতে হবে। একে অপরের দোষ খোঁজা বন্ধ করতে হবে। আমরা যদি একে অপরের দোষ খুঁজতে ব্যস্ত থাকি তাহলে এটি বিরোধী দলকে আরও উৎফুল্ল করবে এবং তাদেরকে সুযোগ দেবে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের দল ও কয়েকটি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমরা জনগণের সমর্থন পেয়েছি কাজের স্বীকৃতি হিসেবেই। দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছি সেজন্য তারা ভোট দিয়েছে। এখানে কেউ জিততে পেরেছে আবার পারেনি। সবাইকে দেশের কল্যাণে হার-জিত মেনে নিয়ে কাজ করার আহ্বানও জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা