অনলাইন ডেস্ক
ইপিআই বা সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির আওতায় জন্মের দেড় মাস পর থেকে শিশুদের বিনামূল্যে ৮ ধরনের রোগের প্রতিষেধক টিকা দেয়া হয়। চলতি বছর ভৈরব পৌরসভাসহ সাতটি ইউনিয়নের ১০ হাজার শিশুকে এ কর্মসূচির আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু গত তিন সপ্তাহ ধরে মাতৃসদন ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ টিকা দান কেন্দ্রগুলোতে আটটির মধ্যে পাঁচ ধরনের টিকার সংকট দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে পেন্টাভ্যালেন, ওপিভি, আইপিভি, পিভিসি ও এম আর টিকা, যা শিশুদের ডিপথেরিয়া, হফিনকফ, ধনুষ্টংকার, হামসহ নানা রোগ থেকে রক্ষা করে। শূন্য থেকে ২৩ মাস বয়সী শিশুদের জীবন রক্ষায় এ টিকাগুলো অতি প্রয়োজনীয়। এমন পরিস্থিতিতে সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিয়ে দুর্ভাবনায় পড়েছেন অভিভাবকরা।
পর্যাপ্ত পরিমাণ টিকা না থাকায় এখন মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম বন্ধ আছে। পুনরায় সররাহ শুরু হলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকাদান কর্মসূচি আবারও শুরু হবে বলে জানালেন চিকিৎসক ও মাঠ কর্মীরা।
সমস্যার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। দ্রুত এর সমাধান পাওয়া যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রিদওয়ান আহমেদ রাফি।
নবজাতকসহ প্রতিটি শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় টিকার সংকট মেটাতে দ্রুত সঠিক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে প্রত্যাশা স্থানীয়দের।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা