অনলাইন ডেস্ক
খবর পেয়ে উদ্ধারকর্মীরা নৌকায় করে বিধ্বস্ত বিমানের কাছে পৌঁছে লেজের কাছের অংশ বাদে বাকি অংশ পানির নিচে দেখতে পান, জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।একাধিক ছবিতেও বিমানটির কেবল সবুজ-বাদামি রংয়ের লেজের অংশ পানির ওপরে ভেসে থাকতে এবং এর চারপাশে জেলেনৌকা ও উদ্ধারকর্মীদের দেখা গেছে।
হ্রদের ধারের শহর বুকোবাতে প্রধানমন্ত্রী মাজালিওয়া বলেন, ‘যে ১৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের জন্য তাঞ্জানিয়ার সবাই শোকার্ত’।কী ঘটেছিল, তদন্তকর্মীরা তা খতিয়ে দেখছে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
বাণিজ্যিক রাজধানী দার এস সালাম থেকে যাত্রা শুরু করে এবং বুকোবা বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ৫৩ মিনিটের দিকে হ্রদে পড়ে, বিবৃতিতে বলেছে প্রিসিশন এয়ার।
বিমানটিতে একটি শিশুসহ ৩৯ যাত্রী ও ৪ ক্রু ছিল, বলেছে তারা। ৪৬ আরোহীর মধ্যে ২৬ জনকে উদ্ধারের খবরও বিবৃতিতে দিয়েছিল তারা।
পরে আরও বিস্তারিত জানতে এয়ারলাইন্সটির কর্মকর্তাদের ফোন করা হলেও তারা তা ধরেননি। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নিহতের সংখ্যার সঙ্গে এয়ারলাইন্সের বিবৃতিতে থাকা আরোহী ও উদ্ধারের সংখ্যায় অমিল দেখা যাচ্ছে; তাৎক্ষণিকভাবে কোনটা ঠিক কিংবা উদ্ধার আরোহীদের কেউ পরে মারা গেছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ভিডিও ফুটেজে স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেককে হ্রদটির তীরে দাঁড়িয়ে এবং কাউকে কাউকে অগভীর পানিতে নেমে দড়ির সাহায্যে বিমানটিকে তীরে নিয়ে আসার চেষ্টায় শামিল হতে দেখা গেছে।
প্রথমদিকে উদ্ধারকর্মীদের সঙ্গে ককপিটে থাকা চালকদের যোগাযোগ ছিল বলে কাগেরা অঞ্চলের প্রধান প্রশাসক আলবার্ট কালমিলা সাংবাদিকদের বলেছেন।
তবে পরে প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, চালকরাও সম্ভবত মারা গেছেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা