অনলাইন ডেস্ক
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার ব্লিঙ্কেন এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সাক্ষাৎ করেন। তারা তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা স্থিতিশীল করতে সম্মত হন, যাতে তা সংঘর্ষের দিকে না যায়। বৈঠকের পর ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়া যেন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ বন্ধ করে, সে জন্য চীনকে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
উত্তর কোরিয়ার বার্তা সংস্থা কেসিএনএকে দেশটির আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশ্লেষক জং ইয়ং বলেন, ‘ব্লিঙ্কেনের এ সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের উত্তেজনা শিথিলের জন্য ভিক্ষা করা। কারণ চীনকে চাপ দেওয়ার প্রচেষ্টা পাল্টা আঘাতের কারণ হয়ে উঠতে পারে এবং এর ফলে মার্কিন অর্থনীতিতে মারাত্মক আঘাত আসতে পারে।
জং ইয়ং বলেন, ‘এককথায় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাম্প্রতিক সফরকে লজ্জাজনক ভিক্ষার সফর ছাড়া আর কিছুই বলা যাবে না। তারা চীনের ওপর চাপ প্রয়োগের ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছে।’
এর আগে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমাদের এই সম্পর্কের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে চাই। এমন অনেক বিষয় আছে, যেগুলোতে আমরা গভীরভাবে দ্বিমত পোষণ করি। কিন্তু আমাদের দুই দেশের দায়িত্ব হবে নিজেদের স্বার্থে এবং পৃথিবীর স্বার্থে নতুন পথ খুঁজে নেওয়া।’
এ ছাড়া শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে ব্লিঙ্কেন ২০১৬ সালে তাইওয়ান প্রণালিতে চীনের উসকানিমূলক আচরণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এর আগে রোববার বেইজিংয়ে চীনের শীর্ষ কূটনীতিক ওয়াং ই এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা