অনলাইন ডেস্ক
ব্যাংকের উদ্বৃত্ত তারল্য মানেই ঋণযোগ্য তহবিল নয়। বরং ট্রেজারি বিল ও বন্ডের বিনিয়োগ থেকে সহজে বিনিময়যোগ্য সম্পদ (এসএলআর) সংরক্ষণের অতিরিক্ত অংশ উদ্বৃত্ত তারল্য হিসেবে বিবেচিত হয়। বিল ও বন্ড বন্ধক রেখে ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেপো, স্পেশাল রেপোসহ বিভিন্ন উপায়ে স্বল্পমেয়াদি ধার নিতে পারে। তারল্য সংকটে পড়ে অনেক ব্যাংক এখন বিধিবদ্ধ নগদ জমা (সিআরআর) ও এসএলআর রাখতে ব্যর্থ হয়ে জরিমানা গুনছে। মূলত আমানতকারীর সুরক্ষা বিবেচনায় প্রতিটি ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে বিধিবদ্ধ তারল্য সংরক্ষণ করতে হয়। পুরো ব্যাংক খাতে পর্যাপ্ত তারল্য না থাকায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারস্থ হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, ডলার সংকট মেটাতে গিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার বিক্রির বিপরীতে বাজার থেকে প্রচুর টাকা উঠিয়ে আনছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি নেওয়া হয়েছে। এতে করে সরকারকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরাসরি ঋণ না দিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে তুলতে হচ্ছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা