অনলাইন ডেস্ক
রাষ্ট্রপতি বলেন, পবিত্র রমজান মাস চলছে। সামনে আসছে ঈদুল ফিতর। আমাদের দেশে রোজা, ঈদসহ বিভিন্ন উৎসব এলেই দেখা যায়, কিছু কিছু পণ্যের দাম হঠাৎ বেড়ে যায়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাতীয়, ধর্মীয় উৎসবে জিনিসপত্রের দাম কমানো হয়। রমজান উপলক্ষে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে পণ্যের দাম কমানো হয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে বিপরীতচিত্র দেখা যায়। ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা উৎসবকে পুঁজি করে জনগণের পকেট কাটার জন্য ওঁৎ পেতে থাকেন।
তিনি বলেন, সিন্ডিকেট আজকাল সবচেয়ে আলোচিত শব্দ। যে কোনো খাতে পণ্যের দাম বাড়লে বা কমলে সিন্ডিকেটকে দায়ী করা হয়। যারা সিন্ডিকেট করে জনভোগান্তি বাড়ায়, তাদের আইনের আওতায় আনতে সরকারকে অবশ্যই কঠোর হতে হবে।
বাজার অর্থনীতিতে দ্রব্যমূল্য নির্ধারিত হয় চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনা করে জানিয়ে আবদুল হামিদ বলেন, আমাদের এখানে চাহিদা ও সরবরাহের সমন্বয়হীনতা নয়, কারসাজির মাধ্যমে পণ্যের দাম বাড়ানো হয়। এটা কোনোভাবে কাম্য নয়।
রাষ্ট্রপতি বলেন, অসাধু চক্র যাতে কোনোভাবে কারসাজির মাধ্যমে জনভোগান্তি বাড়াতে না পারে, সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। সরকারকে আগাম পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। তাহলে বাজারে কারসাজি কমবে। এক্ষেত্রে আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী সবার সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা