অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর কারওয়ান বাজার, পুরান ঢাকার সেকশন ও ওয়াইজঘাটসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় সারাদেশ থেকে আসা তরমুজ পাইকারি দরে বিক্রি হয়। এসব জায়গা থেকেই পুরো রাজধানীতে সাপ্লাই হয় ফলটি। এসব পাইকারি বাজারে সাইজভেদে ১০০ তরমুজ বিক্রি হচ্ছে চার হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকায়।
জানা গেছে, ক্ষেত থেকে শুরু করে প্রতিটি স্তর পাড়ি দিয়ে খুচরা বিক্রেতার দোকানে ফলটি আসে পিস হিসেবে। দামও পিস হিসেবেই নির্ধারিত হয়। তবে খুচরা দোকান থেকে ক্রেতারা সেটি আর পিস হিসেবে কিনতে পারছেন না। কিনতে হচ্ছে কেজি দরে তথা উচ্চ দামে। এতে নিম্নবিত্তসহ অনেকেই তরমুজের দাম শুনে চোখ ওঠাচ্ছেন কপালে। তরমুজ কিনতে এসেও অনেকেই বাসায় ফিরছেন খালি হাতে। তারা বলছেন, এত দাম দিয়ে তরমুজ কেনার সাধ্য নেই। আর সারাজীবনই ফলটি পিস হিসেবেই বিক্রি হয়েছে। ক্রেতারাও এটি সে হিসেবেই কিনেছেন। এখন এটি কিনতে হয় পাল্লার মাপে। করোনাভাইরাসের এই মহামারিতে যাত্রীবাহি বাস চলাচল বন্ধ থাকলেও পণ্যবাহি যানবাহন চলাচল করেছে। এরপরও বিভিন্ন অজুহাতে তরমুজের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এতে ক্রেতারা ক্ষুব্ধ।
বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, খুচরা বাজারে এক কেজি তরমুজের দাম চলছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। বেশি ভালো মানেরগুলো ৬৫ থেকে ৭০ টাকাতে বিক্রি হচ্ছে। এতে ৫ কেজির একটি তরমুজের জন্য ক্রেতার গুণতে হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। অথচ এই তরমুজের দাম ১৫০ টাকার বেশি হওয়ার কথা নয় বলে জানিয়েছেন পাইকার ও ক্রেতারা।
তবে তরমুজ খুচরা বিক্রেতাদের দাবি, পাইকারী বাজারে তরমুজের দাম বেশি হওয়ায় তারা পিস হিসেবে বিক্রি না করে কেজিতে বিক্রি করছেন। এতে কিছুটা লাভের মুখে দেখেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা