অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, বাবা সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাখতুমের নির্দেশে শামসাকে অপহরণ করা হয়েছে। তখন তার বয়স ছিল ১৮ বছর, এখন ৩৯ বছর।
সেদিনের পর থেকে তাকে আর প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। এ নিয়ে দুবাই সরকারের মতামত জানতে চাইলে সাড়া পায়নি বিবিসি।
২০১৯ সালে ব্রিটিশ হাইকোর্টের এক আদেশে বলা হয়, শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাখতুম তার দুই কন্যাকে অপহরণ করে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে আটক করে রেখেছেন।
গত সপ্তাহে এক ভিডিওতে নিজেকে বাবার হাতে ‘বন্দি’ বলে দাবি করেন প্রিন্সেস লতিফা। ২০১৮ সালে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে তাকে আটক করে রাখা হয়েছে।
দুই দশক আগে তার বড় বোন পরিবার ছেড়ে পালিতে চেষ্টা করে আটক ও বন্দি হয়েছেন।
২০০০ সালের আগস্টে সুররেইতে দুবাই শাসকের লংক্রস ইস্টেট থেকে পালিয়ে যান শাসসা। পরবর্তীতে ক্যামব্রিজ থেকে তাকে জোর করে ধরে নিয়ে প্রথমে ফ্রান্সে, পরে সেখান থেকে একটি ব্যক্তিগত বিমানে দুবাই নিয়ে যাওয়া হয়।
হাতে লেখা এক চিঠিতে তার বোনের জন্য পদক্ষেপ নিতে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানায় লতিফা। চিঠিটি লেখা ২০১৯ সালে, তখন জেল ভিলায় তাকে নিঃসঙ্গ কারাবাসে রাখা হয়েছিল।
চিঠিতে তিনি বলেন, তার মামলায় মনোযোগ দিতে আপনাদের সবাইকে আমি অনুরোধ করছি। এতে তিনি মুক্ত জীবনে ফিরে আসতে পারবেন। ইংল্যান্ডের সঙ্গে তার জোরালো সম্পর্ক রয়েছে। ইংল্যান্ডকে সে ভালোবাসে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা