অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) বাংলাদেশ সময় আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে লেবাননের একটি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অবস্থায় সে মারা যান। নিহত ওই যুবক নবীনগর উপজেলার বিদ্যাকুট ইউনিয়নের বিদ্যাকুট গ্রামের দুধ মিয়ার ছেলে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে সাড়ে চার লাখ টাকা খরচ করে কোম্পানি ভিসায় লেবাননে পাড়ি জমান জামাল। গত ৪ আগস্ট বৈরুত বন্দরের পিৎজা শপে কাজ করছিলেন জামাল। এ সময় শক্তিশালী বিস্ফোরণে তার কর্মস্থল পিৎজা শপটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সে সময় জামাল গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে দেশটির একটি হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নিহতের বাবা দুধ মিয়া বুধবার (২৬ আগস্ট) বুধবার দুপুরে অবজারভারকে বলেন, লেবাননে বিস্ফোরণের পর আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছেলের মৃত্যুর সংবাদ পেয়েছি। ছেলে আমাদের কান্নাকাটি করতে না করেছিলো। দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে বলে আমাদের আশ্বাস দিয়েছিলো। তিনি ছেলের লাশ দ্রুত দেশের মাটিতে ফিরিয়ে আনার জন্যে বাংলাদেশ সরকারের সহায়তা চেয়েছেন। বিদ্যাকুট ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক বুধবার সাংবাদিকদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে বৈরুতের জোড়া বিস্ফোরণের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের ভাদেশ্বরা গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে মেহেদী হাসান রনির (২৫) এবং কসবা উপজেলার কাইমপুর ইউনিয়নের জাজিসার গ্রামের মোর্শেদ মিয়ার ছেলে মো. রাসেল (২২) মারা যান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা