অনলাইন ডেস্ক
দলের মহাসচিবসহ চার শতাধিক নেতা–কর্মীর গ্রেফতারসহ গত তিন দিনে নানা ঘটনার পর শুক্রবার রাতের মধ্যে ভরে গেছে সমাবেশস্থল। এখনো নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে আসছেন। মাঠে জায়গা না হওয়ায় অনেক নেতা-কর্মীই রাস্তায় অবস্থান নিয়েছেন।
মধ্যরাত থেকেই স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত সমাবেশস্থল। এসব স্লোগানে দলটির চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হচ্ছে। এ সময় স্লোগানের মাধ্যমে নিজ নিজ কর্মীদের উজ্জীবিত রাখতে দেখা যায় নেতাদের।
শুক্রবার মধ্যরাতে সমাবেশস্থলে এসেছেন মানিকগঞ্জের হাবিব। তিনি বলেন, পথে পথে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ ছিল। আমিসহ তিনজন মুরগির গাড়িতে করে গুলিস্তান কাপ্তানবাজারে আসি। এরপর পায়ে হেঁটে সমাবেশে এসেছি।
তিনি বলেন, আমরা কোনো দাঙ্গা-হাঙ্গামার জন্য সমাবেশে আসিনি। আমরা আমাদের বন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিতে এসেছি, চেয়ারপারসনের মুক্তির দাবি নিয়ে এসেছি।
ফেনী থেকে এসেছেন সইজদ্দিন মিয়া। তিনি বলেন, আমি পাঁচ দিন আগে ঢাকা এসেছি। এক আত্মীয়ের বাসায় এই কয়দিন ছিলাম। সমাবেশের অনুমতির কথা শুনেই শুক্রবার বিকেলে এখানে আসি। রাতেও ছিলাম, সমাবেশ শেষ করে ফিরবো। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় নেতাদের দিক-নির্দেশনা নিয়ে এলাকায় কাজ করতে চাই।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গোলাপবাগ মাঠে বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে শনিবার বেলা ১১টায় গণসমাবেশ শুরু হবে।
তিনি জানান, গণসমাবেশে ঘোষণা হবে সরকার পতনের ১০ দফা কর্মসূচি। সবাইকে উপস্থিতি হয়ে সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা