অনলাইন ডেস্ক
বুধবার (১৯ জুলাই) বুয়েটের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. ফোরকান উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রম ইতোমধ্যে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সুতরাং কোনো শিক্ষার্থী অনুমোদিত ক্লাব বা সোসাইটি ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দলের বা এর অঙ্গসংগঠনসহ অন্য কোনো সংগঠনের সদস্য হতে বা তার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশে বর্ণিত নিয়মসমূহ যথাযথভাবে পালন করতে হবে এবং এটি অমান্য করলে অধ্যাদেশে বর্ণিত বিধি মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বুয়েটের কোনো শিক্ষার্থীকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ অন্য কোনো মাধ্যমে তাদের সাংগঠনিক বা রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার না করার জন্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে এতদ্বারা নির্দেশ দেওয়া হলো বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি ঘোষিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেয়েছেন বুয়েটের বর্তমান দুই শিক্ষার্থী। এর মাধ্যমে বুয়েটে ছাত্ররাজনীতিতে পুনরায় প্রবেশ করাতে চাচ্ছে ছাত্রলীগ– এমন অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের শঙ্কা ও ক্ষোভের মধ্যে এ প্রজ্ঞাপন দিলো বুয়েট প্রশাসন।
এর আগেও ২০১৯ সালের ১৬ নভেম্বর (আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর) একই প্রজ্ঞাপন দিয়ে বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছিল তৎকালীন বুয়েট কর্তৃপক্ষ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা