অনলাইন ডেস্ক
দিবসটি পালন উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন শহিদ বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান।
মুক্তিযুদ্ধকালীন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার দরুইন গ্রামের গঙ্গাসাগর এলাকায় শহীদ হন এই বীরশ্রেষ্ঠ। এখানেই সমাহিত করা হয় তাকে। এখানেই রয়েছে তার সমাধি, স্মৃতিসৌধ ও সমাধিলিপি।
মোস্তফা কামালের পিতা হাবিলদার মো. হাবিবুর রহমান ও মাতা মালেকা বেগম। ৫ ভাই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়। তার স্ত্রীর নাম পিয়ারা বেগম। ছোটবেলা থেকেই স্কুলের পড়াশোনার চেয়ে ভালো লাগত সৈনিকদের কুচকাওয়াজ ও মার্চ করা। নিজেও স্বপ্ন দেখতেন সৈনিক হওয়ার। ১৯৬৭ সালে কাউকে কিছু না বলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়, তিনি তাদের একজন।
১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল ব্রাম্মণবাড়িয়ায় পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে শাহীদ হন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা