অনলাইন ডেস্ক
আজ বৃহস্পতিবার সকালে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে জাতিসংঘের এশিয় ও প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সহযোগিতা বিষয়ক সংস্থা ইউএনএসক্যাপের সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুদ্ধের ভয়াবহতা আমি জানি। বাংলাদেশ কোনো যুদ্ধ চায় না। আলোচনার মাধ্যমে যে কোনো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যারা এখনো বিভিন্নভাবে কষ্ট পাচ্ছেন যুদ্ধের কারণে, তাদের দিকে দেখে বিশ্বনেতাদের যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
এ সময় রোহিঙ্গা সঙ্কট মোকাবিলা ও মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাত নিয়ন্ত্রণে আসিয়ানকে ভূমিকা রাখারও আহ্বান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছিলো মানবিক প্রেক্ষাপট থেকে। কিন্তু তারাই বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে ছয় দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে থাইল্যান্ডে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার দুপুরে ব্যাংককের ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।
গেল জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হয়ে টানা চতুর্থবার সরকার গঠন এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরে থাইল্যান্ড গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা