অনলাইন ডেস্ক
ম্যাচের নায়ক ডেভিড ওয়াইজ ৪০ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ৫ ছক্কায় খেলেন ৬৬ রানের হার না মানা ইনিংস। এর আগে বল হাতেও ৪ ওভারে ৩২ রানে একটি উইকেট নিয়েছিলেন সাবেক এই প্রোটিয়া অলরাউন্ডার।
১৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ধীরে শুরু করে নামিবিয়া। স্টিফেন বার্ড আর জেন গ্রিন ২৭ বলের উদ্বোধনী জুটিতে তোলেন ৩২ রান। ১২ বলে ১৫ করে গ্রিন ফিরলে ভাঙে এই জুটি। এরপর দ্রুতই আরও দুটি উইকেট হারায় নামিবিয়া। ১৭ রানের ব্যবধানে সাজঘরে ফেরেন ৩ ব্যাটসম্যান। ক্রেগ উইলিয়ামস ১৩ বলে ১১ আর বার্ড ২২ বলে ২১ রানের ধীর ইনিংস খেলে আউট হন।
ঝড়ো এক জুটিতে সেই ধাক্কা দারুণভাবে সামলে উঠেন ডেভিড ওয়াইজ আর গেরহার্ড এরাসমাস। ২৫ বলে তারা পূর্ণ করেন ৫০ রানের জুটি। ৫০ বলে ৯৩ রানের এই জুটিই ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয় নামিবিয়ার দিকে।
২৯ বলে ফিফটি পূরণ করেন ওয়াইজ। এরাসমাস ২২ বলে ৩২ করে যখন ফিরছেন, জয়ের জন্য ১৯ বলে মাত্র ২০ রান দরকার নামিবিয়ার। ডেভিড ওয়াইজ বাকি পথটা সহজেই পাড়ি দিয়েছেন। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ১৬৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় নেদারল্যান্ডস। শুরুটা খারাপ ছিল না ডাচদের। স্টিফেন মাইবার্গ আর ম্যাক্স ও’দাউদ ৩৪ বলে দলকে এনে দেন ৪২ রান। পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে এসে ফেরেন মাইবার্গ (১৬ বলে ১৭)। এরপর সুবিধা করতে পারেননি ফন ডার মারউইও (৪ বলে ৬)। ১৩ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে নেদারল্যান্ডস।
তবে ও’দাউদ আর কলিন অ্যাকারম্যান এরপর দেখেশুনে খেলা শুরু করেন। ৪২ বলে ফিফটি পূরণ করেন ও’দাউদ। তৃতীয় উইকেট জুটিতে তারা তোলেন ৬৭ বলে ৮২ রান। ১৮তম ওভারে এসে জুটিটি ভাঙে অ্যাকারম্যান সাজঘরের পথ ধরলে। ৩২ বলে তার উইলো থেকে আসে ৩৫ রান। তবে ওপেনিংয়ে নামা ও’দাউদ একদম শেষ ওভার পর্যন্ত খেলেছেন।
ইনিংসের ৩ বাকি থাকতে অবশেষে আউট হন ও’দাউদ, পড়েন রানআউটের কবলে। ডাচ ওপেনার ৫৬ বলে ৬ বাউন্ডারি আর ১ ছক্কায় করেন ৭০ রান। তার ইনিংসটিই মূলত লড়াকু পুঁজি এনে দেয় নেদারল্যান্ডসকে। ১১ বলে ২১ রানে অপরাজিত থাকেন স্কট অ্যাডওয়ার্ডস। নামিবিয়ার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিলেন জ্যান ফ্রাইলিংক। ৩৬ রান দিয়ে ২টি উইকেট শিকার করেন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা