অনলাইন ডেস্ক
আজি হতে শতবর্ষ পরে, কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি…..
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাঙ্গালীর জীবনে যে নামটি কখনোই অতীত হবে না। বাঙালীর জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে নিজেকে স্থাপনকরে তার সুখ,দু:খ ভালোমন্দের ছবি এঁকে, তাদেরই আপনজন হয়ে আছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাইতো আজো সাড়ম্বরে পালন করতে হয় রবীন্দ্রজয়ন্তী।
সৃষ্টির বিচারে যিনি হয়ে উঠেছিলেন বাংলা সাহিত্যের কবিগুরু, বিশ্বসাহিত্যের মহীরূহ। নির্ঝরের মতো চলেছে তার লেখনি। কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, চিত্রকর কিংবা সঙ্গীত স্রষ্টা, এমনই বহুবিধ পরিচয় তাঁর। আর সকল পরিচয়েই তিনি সৃজনশীল ও গভীর অন্তর্দর্শী। তাঁর সৃষ্টি আজো আমাদের মাঝে নতুন প্রাণের সঞ্চার করে।
ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পরিসরের যাবতীয় সংকটে তিনি পাথেয়। উত্তরণের বাণীও তিনি ছড়িয়ে গেছেন সৃষ্টির পরতে পরতে। তাঁর সৃষ্টিশীলতার প্রদীপ জ্বালাতে পারলে দূর হবে সমাজের সব তমসা।
রবীন্দ্রনাথ জীবনকে দেখেছেন এক অনন্ত আনন্দযজ্ঞ হিসেবে। তিনি সব মানুষের কবি, বাঙালীর চিরন্তন আশ্রয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা