অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম শাহেদ এবং সহযোগী হিসেবে সিপাই নিয়ামত হাওলাদারকে সন্দেহ করা হচ্ছে। যদিও এ ঘটনায় এখনো কেউ স্বীকারোক্তি দেয়নি।
তবে এ তিনজনকে ডিউটি সময় ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে বিমানবন্দর চত্বরে অবস্থান করার বিষয়টি প্রযুক্তির মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে, বলেন তিনি।
ডিসি মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম বলেন, যেখানে স্বর্ণ রাখা হয়েছিল সে গোডাউন (গুদাম) ছিল অবহেলিত অবস্থায়। অস্থায়ী গোডাউনে এ স্বর্ণ রাখা হয়েছিল। এ গুদামের পাশেই মূল্যবান পণ্য রাখার ব্যবস্থা থাকলেও তারা সেখানে রাখেননি।
স্বর্ণ আটকের তিন মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও তারা জমা দেননি বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
গত রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমের গুদাম থেকে প্রায় ৫৫ কেজি স্বর্ণ চুরির ঘটনা ঘটে।
চুরি হওয়া স্বর্ণের মধ্যে অলংকার ও স্বর্ণের বার রয়েছে। যদিও কতটুকু স্বর্ণ চুরি হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে পারেননি ঢাকা কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা। অনুমান করা হচ্ছে, গুদাম থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণের পরিমাণ ৫৫ কেজি হতে পারে।
এ ঘটনায় ওইদিন রাতেই বিমানবন্দর থানায় অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মামলা করেছেন কাস্টম হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন।
বিমানবন্দর থানার ডিইউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. এনায়েত কবীর মামুন মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়েছে। চুরি হয়েছে ৫৫.৫১ কেজি স্বর্ণ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা