অনলাইন ডেস্ক
মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রান্তিক কৃষকের উৎপাদিত কৃষিপণ্য ক্রয় ও বিক্রয়ের জন্য পরিপূর্ণ আঙ্গিকে ডাক বিভাগকে প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রান্তিক কৃষককে তার উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
“এর ফলে বিক্রয়লব্ধ টাকা কোনো মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়াই সংশ্লিষ্ট কৃষকের হাতে পৌঁছে যাবে। দেশব্যাপী ডাক পরিবহনে নিয়োজিত ঢাকা ফেরৎ গাড়িগুলো বিনা মাশুলে প্রান্তিক কৃষকের পণ্য পরিবহনে সরকারের বাড়তি কোনো খরচেরও প্রয়োজন হবে না।”
দেশব্যাপী ডাকঘরের বিস্তৃর্ণ পরিবহণ নেটওয়ার্ক ও বিশাল অবকাঠামো দেশের প্রান্তিক কৃষকের কল্যাণে কাজে লাগাতে ডাক বিভাগের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, “করোনার লকডাউনের সময় জাতীয় দায়িত্বের অংশ হিসেবে কৃষির প্রতি আমাদের গুরুত্ব দেওয়ার সেই আবশ্যকতা বিবেচনায় মানিকগঞ্জ জেলার ঝিটকা বাজার, খাগড়াছড়ি এবং রাজশাহী হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে কৃষকের পণ্য পরিবহনের যাত্রা আমরা শুরু করেছি। এটা সাময়িক। আমরা এটা একটি স্থায়ী ব্যবস্থায় রূপ দিতে যাচ্ছি।”
তিনি বলেন, “লকডাউনের সময় জাতীয় দায়িত্বের অংশ হিসেবে ডাক অধিদপ্তর খুলে দিয়ে সঞ্চয় ও পেনশনভোগী মানুষদের লেনদেন চালু রাখার সুযোগ দিয়েছি। লাখ লাখ মানুষ এতে উপকৃত হয়েছে। হাজার হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। সরকার ডাক অধিদপ্তরকে জরুরি সেবার আওতাভুক্ত করে সেবার জন্য মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিয়েছে।”
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক এ জেড এম নুরুল হকের সভাপতিত্বে জুম ভিডিও সভায় সংযুক্ত থেকে অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. নূর-উর-রহমান, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসএস ভদ্র, রাজশাহীর পোস্টমাস্টার জেনারেল মো. শফিকুল আলম অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
করোনাভাইরাস সংকটকালে জনগণের জন্য অত্যাবশ্যকীয় সেবা সহজতর করতে সরকার গত ৯ মে থেকে কৃষকবন্ধু ডাক সেবা চালু করে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা