অনলাইন ডেস্ক
বাজারে প্রায় ৪’শ বছর ধরে রাজত্ব করছে মৌলভীবাজারের আগর ও আতর। জেলার বড়লেখা উপজেলার সুজানগরে উৎপাদন করা হয় এই দুই পণ্য। যা অর্জন করেছে জেলার জিআই পণ্যের স্বীকৃতি।
আগর এক ধরনের সুগন্ধী গাছ। এর কাণ্ডের ভেতরে জমাট বাধা রস প্রক্রিয়াজাত করে আতর ও আগরবাতি তৈরি করা হয়। মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার অনেকেই পাহাড় ও টিলায় আগর বাগান গড়ে তুলেছেন। সারি সারি দাঁড়িয়ে থাকা এইসব গাছ থেকেই সুগন্ধী আতর সংগ্রহ করা হয়।
বন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় নিবন্ধিত আতর তৈরির কারখানা ১৭৬ টি হলেও সব মিলিয়ে প্রায় তিন শতাধিক ছোট-বড় কারখানা রয়েছে। প্রতি বছর এই জেলা থেকে কোটি কোটি টাকার আগর ও আতর রপ্তানি করা হয় মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। যা থেকে কোটি টাকার রাজস্বও পাচ্ছে সরকার।
আগর-আতর ম্যানুফ্যাকচারার এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ জানান, আগরবাতি ও আতর তৈরীর ক্ষেত্রে নানা প্রতিকূলতা রয়েছে। যা কাটিয়ে উঠতে পারলে এই শিল্প আরও বিকশিত হবে।
আধুনিক পদ্ধতিতে আগর ও আতর উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানালেন, জেলা প্রশাসক উর্মি বিনতে সালাম ।
প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আগর ও আতরকে দেশের অন্যতম রপ্তানি পণ্যের তালিকায় নিয়ে আসা সম্ভব বলে জানালেন সংশ্লিষ্টরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা