অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি। সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে আমরা একটা মিটিং করব। কিছু তালিকা সংগ্রহ করেছি। পর্যায়ক্রমে পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হবে।
রোববার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ সংক্রান্ত উপকমিটির আহ্বায়কও শাজাহান খান।
তিনি বলেন, এ সংক্রান্ত উপকমিটি ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। তারা সংসদ সদস্যদের মধ্যে যারা মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আছেন, তাদের নিয়ে কাজ করবেন। আরও তথ্য নেয়া হবে যুদ্ধকালীন কমান্ডার এবং উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড থেকে।
এর আগে গত ৯ আগস্ট রাজাকারের তালিকা তৈরি করতে ছয় সদস্যের উপকমিটি গঠন করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি। এরপর রাজাকারদের আংশিক তালিকা প্রকাশ করা হলেও ক্ষোভ-প্রতিবাদের মুখে তালিকা স্থগিত করা হয়।
রাজাকার, আলবদরসহ স্বাধীনতাবিরোধীদের নামের তালিকায় বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার নাম থাকায় এ নিয়ে বিতর্কের প্রেক্ষাপটে শেষ পর্যন্ত তা প্রকাশের তিনদিন পর গত ১৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেই তালিকা স্থগিত করা হয়।
এদিকে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের অনিয়ম তদন্তে সংসদীয় সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছে বৈঠকে। কমিটির সভাপতি শাজাহান খানকে আহ্বায়ক করে গঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, কাজী ফিরোজ রশীদ ও মোসলেম উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী।
শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠন এবং একজন মুক্তিযোদ্ধার পৃথক আবেদনের প্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়ে এ সাব-কমিটি গঠন করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা