অনলাইন ডেস্ক
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, নেত্রকোনা, রাঙ্গামাটি এবং বরগুনা জেলার বামনা ও পাথরঘাটায় ভার্চুয়ালি নির্বাচনী জনসভায় যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ’৭৫-এর পর সাধারণ মানুষের নয়, ভাগ্যোন্নয়ন ঘটেছিল ঘাতকদের। দেশের মানুষই আমার পরিবার, তাদের জন্যই জীবন উৎসর্গ করেছি। দেশের সম্পদ বিক্রি করে ক্ষমতায় আসার রাজনীতি জাতির পিতার মেয়ে করে না বলেই সেই নির্বাচনে হারতে হয়েছিল।’
তিনি আরও বলেন, ২০০৯-২৩ এই বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ, সব সূচকেই দেশ এগিয়ে গেছে অভূতপূর্বভাবে। উন্নয়নের ধারাটা বজায় রাখতে হবে। বিএনপি অতীতের মতোই নির্বাচন ঠেকানোর নামে ভয়ংকরভাবে অগ্নিসন্ত্রাস করে চলেছে। মনুষ্যত্ববোধ থাকলে বিএনপি এসব করতে পারত না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের নেতা কে? যারা আমাকে মারতে চেয়েছিল? অপরাধী হওয়া সত্ত্বেও আমি তাদের বাসায় থাকার সুযোগ দিয়েছি। যারা তারেকের হুকুমে আগুনসন্ত্রাস করছে, তাদের পাপের ভাগীদার হতে হবে। তারেক জিয়ার কিচ্ছু হবে না। সে জুয়া খেলে ভালোই থাকবে। সে তো দেশেই আসে না। সাহস থাকলে দেশে আসুক। মানুষ আগুনসন্ত্রাসের প্রতিশোধ নেবেই।’
তিনি বলেন, নির্বাচন উৎসবমুখর ও সুষ্ঠু হবে। গণতান্ত্রিক পরিবেশকে সুসংহত করতে চাই আমরা। সব প্রার্থী ভোটারদের কাছে যাবেন। তাদের মনের কথা বোঝার চেষ্টা করবেন। দেশকে যখন আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। তখন তারা সন্ত্রাস শুরু করেছে। বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয়, ওরা সন্ত্রাসী। ওরা যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে নিয়ে চলছে। এদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে না পারলে, দেশের উন্নয়নের ধারা বজায় রাখা যাবে না।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হলে, মানুষ নিজের পছন্দমতো ভোট দিতে পারলেই গণতান্ত্রিক ধারা বজায় থাকবে। দেশটা এগিয়ে যাবে। দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে কাউকে আর ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া যাবে না।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা