বিএনপি কথামালার আড়ালে ধ্বংসাত্মক অপশক্তির পৃষ্ঠপোষক: কাদের

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

জনগণ আওয়ামী লীগের বিচার করবে, বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নয়, ইতিমধ্যে অপরাজনীতির জন্য জনগণের আদালতে বিএনপির বিচার শুরু হয়ে গেছে। নির্বাচন ও আন্দোলনে জনগণের প্রত্যাখ্যান তারই প্রমাণ। মিথ্যাচার আর অপরাজনীতির জন্যে ইতিহাসের কাঠগড়ায় এখন বিএনপি।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নৈরাজ্যের মাধ্যমে কেড়ে নিয়েছিলো মানুষের অধিকার, আগুন সন্ত্রাস আর দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়নশীপ ছিলো বিএনপির সেরা অর্জন। বিএনপি কথামালার আড়ালে জনবিরোধী এক ধ্বংসাত্মক অপশক্তির পৃষ্ঠপোষক।’

তিনি বলেন, ‘যারা হত্যা ও ষড়যন্ত্রকে রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে গ্রহণ করেছে তারাই (বিএনপি) দেশের এগিয়ে যাওয়ার পথে অন্যতম প্রধান বাধা। বিএনপিই এদেশে সহাবস্থানের রাজনীতির পথে অন্তরায়। বিএনপির ধ্বংসাত্মক রাজনীতি সহবস্থানের পরিবেশকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলছে দিনের পর দিন।’

সড়ক পরিবহন মন্ত্রী আরো বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের চলমান অগ্রযাত্রায় প্রয়োজন দায়িত্বশীল বিরোধীদল কিন্তু বিএনপি সেই দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে অব্যাহতভাবে ব্যর্থ হচ্ছে।’

সরকার না কি স্বাধীনতার চেতনা ধ্বংস করছে, বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট কোন চেতনা? ভোটারবিহীন নির্বাচন, হ্যাঁ- না ভোটের নামে প্রহসন, এক কোটি সাতাশ লাখ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি, মাগুরার নির্বাচন, ১৫ ফেব্রুয়ারির জালিয়াতির নির্বাচন কী তাহলে স্বাধীনতার চেতনা? স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি, রাতের বেলায় কারফিউ গণতন্ত্র, আর সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দান করাও কী স্বাধীনতার চেতনা।’

তিনি বলেন, ‘বিদেশের কাছে দেশকে মর্যাদাহীন করা,সংখ্যালঘু নির্যাতন, হাওয়া ভবনের নামে আকণ্ঠ নিমজ্জিত দুর্নীতি চর্চা- এসব যদি বিএনপির স্বাধীনতার চেতনা হয়, তাহলে বলার কিছু নেই। জন্মের পর থেকেই এসব চেতনাই বিএনপি ধারণ ও বাস্তবায়ন করে আসছে।’

এর আগে সচিবালয়ে জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ফারেন হোলজ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে মন্ত্রী বলেন, ‘দু’দেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদারে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত দেশ হিসেবে জার্মানির সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং জলবায়ু পরিবর্তনে যে আহ্বান জানিয়েছেন তাতে জার্মান সরকারের সমর্থন বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করছে।’অপরাজনীতির জন্য বিএনপি এখন ইতিহাসের কাঠগড়ায় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

জনগণ আওয়ামী লীগের বিচার করবে, বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নয়, ইতিমধ্যে অপরাজনীতির জন্য জনগণের আদালতে বিএনপির বিচার শুরু হয়ে গেছে। নির্বাচন ও আন্দোলনে জনগণের প্রত্যাখ্যান তারই প্রমাণ। মিথ্যাচার আর অপরাজনীতির জন্যে ইতিহাসের কাঠগড়ায় এখন বিএনপি।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নৈরাজ্যের মাধ্যমে কেড়ে নিয়েছিলো মানুষের অধিকার, আগুন সন্ত্রাস আর দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়নশীপ ছিলো বিএনপির সেরা অর্জন। বিএনপি কথামালার আড়ালে জনবিরোধী এক ধ্বংসাত্মক অপশক্তির পৃষ্ঠপোষক।’

তিনি বলেন, ‘যারা হত্যা ও ষড়যন্ত্রকে রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে গ্রহণ করেছে তারাই (বিএনপি) দেশের এগিয়ে যাওয়ার পথে অন্যতম প্রধান বাধা। বিএনপিই এদেশে সহাবস্থানের রাজনীতির পথে অন্তরায়। বিএনপির ধ্বংসাত্মক রাজনীতি সহবস্থানের পরিবেশকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলছে দিনের পর দিন।’

সড়ক পরিবহন মন্ত্রী আরো বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের চলমান অগ্রযাত্রায় প্রয়োজন দায়িত্বশীল বিরোধীদল কিন্তু বিএনপি সেই দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে অব্যাহতভাবে ব্যর্থ হচ্ছে।’

সরকার না কি স্বাধীনতার চেতনা ধ্বংস করছে, বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট কোন চেতনা? ভোটারবিহীন নির্বাচন, হ্যাঁ- না ভোটের নামে প্রহসন, এক কোটি সাতাশ লাখ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি, মাগুরার নির্বাচন, ১৫ ফেব্রুয়ারির জালিয়াতির নির্বাচন কী তাহলে স্বাধীনতার চেতনা? স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি, রাতের বেলায় কারফিউ গণতন্ত্র, আর সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দান করাও কী স্বাধীনতার চেতনা।’

তিনি বলেন, ‘বিদেশের কাছে দেশকে মর্যাদাহীন করা,সংখ্যালঘু নির্যাতন, হাওয়া ভবনের নামে আকণ্ঠ নিমজ্জিত দুর্নীতি চর্চা- এসব যদি বিএনপির স্বাধীনতার চেতনা হয়, তাহলে বলার কিছু নেই। জন্মের পর থেকেই এসব চেতনাই বিএনপি ধারণ ও বাস্তবায়ন করে আসছে।’

এর আগে সচিবালয়ে জার্মানির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ফারেন হোলজ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে মন্ত্রী বলেন, ‘দু’দেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদারে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।’