অনলাইন ডেস্ক
নিউজিল্যান্ডের দেয়া ১৫৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে অফ ফর্মের কথা যেন প্রথম থেকেই মনে স্থান দেয়নি রিজওয়ান ও বাবর। প্রথম বলেই সপাটে হাঁকানো স্কয়ার কাট থেকে আসে বাউন্ডারি। সেই শুরু। তারপর লম্বা সময় এই দু’জনের ব্যাটিংয়ে কোনো আঁচড়ই ফেলতে পারেননি বোল্ট-সাউদিরা। এমনকি, সেমিতে আসার পথে যাদের ভূমিকা ছিল বিশাল, সেই কিউই স্পিন জুটি স্যান্টনার-সোধিকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। পাকিস্তানের দুর্দান্ত ক্যাচিং ও গ্রাউন্ড ফিল্ডিংয়ের বিপরীতেও যেন ম্লান নিউজিল্যান্ড। কিউইরা ফেলেছে একাধিক ক্যাচ। নষ্ট করেছে রান আউটের সুযোগ।
পুরো আসরে খুঁজেই পাওয়া যায়নি বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। তবে সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ঠিকই হেসেছে এই দুই ওপেনারের ব্যাট। কিউই বোলারদের অনায়াসে মোকাবেলা করে পাকিস্তানকে জয়ের বেশ কাছেই নিয়ে যান বাবর-রিজওয়ান। উদ্বোধনী জুটিতে শতরানের কোটা পেরিয়ে যাওয়ার পর সাজঘরে ফিরেছেন বাবর আজম।
কিউইদের প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন ট্রেন্ট বোল্ট। ড্যারিল মিচেলের তালুবন্দি হয়ে ফেরার আগে বাবর করেছেন ৫৩ রান। বোল্টের দ্বিতীয় শিকার হইয়ে সাজঘরে ফেরার আগে রিজওয়ান করেন ৫৭ রান। ইনফর্ম মোহাম্মদ হারিস আউট হয়েছেন ৩০ রান করে। তবে, ৭৬ বলে ১০৫ রানের উদ্বোধনী জুটিতেই ম্যাচের ললাট থেকে সকল সংশয় মুছে ফেলেন অধিনায়ক বাবর ও তার ডেপুটি রিজওয়ান। সেই সাথে, ব্যাডপ্যাচ নিয়ে চলা সমালোচনারও জবাব দিলেন তারা।
এর আগে, ড্যারিল মিচেলের ৫৩ ও কেন উইলিয়ামসনের ৪৬ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৫২ রান সংগ্রহ করে নিউজিল্যান্ড। কিন্তু আরও একবার বৈশ্বিক আসর থেকে খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে কেন উইলিয়ামসনের দলকে। ম্যাচ সেরা হয়েছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা