অনলাইন ডেস্ক
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে দশটি রাজ্য এবং দুইটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত অবৈধ কর্মকাণ্ড কমাতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এতে প্রশাসনিক এবং রাজনৈতিক ইস্যু তৈরি হতে পারে।
এক সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘এটা রাজনৈতিকভাবে খুবই স্পর্শকাতর পদক্ষেপ। বিএসএফ এর প্রধান লক্ষ্য সীমান্ত পাহারা এবং অনুপ্রবেশ ঠেকানো। সাম্প্রতিক ঘটনায় দেখা গেছে তারা অঙ্কিত লাইন পাহারা দিতে সক্ষম নয়।’ তার মতে এতে করে স্থানীয় পুলিশ, গ্রামবাসীদের সঙ্গে বিএসএফ এর নিয়মিত বিরোধ তৈরি হবে।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী বিএসএফ কর্মকর্তারা পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব এবং আসামে গ্রেফতার ও তল্লাশি অভিযান চালাতে পারবে। এসব অভিযান চালাতে কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর (সিআরপিসি), পাসপোর্ট আইন এবং ভারতে প্রবেশের আইন প্রয়োগ করতে পারবে।
আসাম, পশ্চিমবঙ্গ এবং পাঞ্জাবে রাজ্য পুলিশের মতো করেই তল্লাশি ও গ্রেফতারের ক্ষমতা পেয়েছে বিএসএফ। এসব রাজ্যে ভারত-পাকিস্তান এবং ভারত-বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে ৫০ কিলোমিটার অভ্যন্তর পর্যন্ত এসব অভিযান চালাতে পারবে তারা। আগে এই আওতা ছিলো ১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত। এর পাশাপাশি বিএসএফ নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, ত্রিপুরা, মনিপুর এবং লাদাখে তল্লাশি ও গ্রেফতার অভিযান চালাতে পারবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা