অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (১৫ মে) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর থেকে প্রকাশিত ২০২২ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক প্রতিবেদনে এই তাগিদ দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়ে বলা হয়েছে, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিয়া ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের সদস্যরা সারা বছর হয়রানি ও সহিংসতার শিকার হয়েছে। বছরের বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়িয়ে তাদের হয়রানি করা হয়। সহিংসতা চালানো হয় তাদের বিরুদ্ধে। অনেক স্থানে বাউলদের ওপরও হামলা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।
এতে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলোতে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব কমেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিক্ষক না থাকায় অনেক বিদ্যালয়ে এসব সম্প্রদায়ের অনেক শিক্ষার্থী নিজ নিজ ধর্মীয় বিষয় পড়ার সুযোগ পায় না।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অনেক মসজিদের কমিটিতে ক্ষমতাসীন দল ও স্থানীয় প্রশাসনের লোকদের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে ইমাম নিয়োগে প্রভাব বিস্তার করা হয়। এর ফলে সরকারের নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক বক্তব্য দেওয়া থেকে অনেক ইমাম বিরত থাকেন। এছাড়া বিচ্ছেদের পর দেনমোহর থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অনেক নারী বঞ্চিত হন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা