অনলাইন ডেস্ক
জাহাজগুলোর মধ্যে রয়েছে দুটি সাবমেরিন বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ অ্যাডমিরাল ত্রিবুতস ও অ্যাডমিরাল প্যানতেলেইয়েভ। এছাড়াও রয়েছে একটি জ্বালানিবাহী ট্যাংকার জাহাজ পেচেনগা।
এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা, কারণ ১৯৭১ সালের পর এই প্রথমবারের মতো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ বাংলাদেশে এসেছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের পর চট্টগ্রাম বন্দরে মাইন অপসারণে সহায়তা করার জন্য মানবিক কারণে সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধজাহাজ বাংলাদেশে এসেছিল।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, এটি একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সফর। এর আগেও তুরস্ক ও ফ্রান্সের নৌবাহিনীর জাহাজ বাংলাদেশে বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে এসেছিল।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামে রাশিয়ার অনারারি কনসাল আশিক ইমরান বলেন, ‘রুশ যুদ্ধজাহাজগুলোর আগমন বাংলাদেশ ও রাশিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের প্রতীক। এই সফর দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করবে।’
নৌবহরটি বাংলাদেশে প্রায় এক সপ্তাহ অবস্থান করবে। এ সময় রুশ যুদ্ধজাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকরা চট্টগ্রামের স্থানীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা