অনলাইন ডেস্ক
একাত্তরের ১৭ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠনের সময় বাংলাদেশ দখলদার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধরত ছিল। তার ২২দিন আগে ২৬শে মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে স্বাধীন ঘোষণা করেন। তাঁরই ডাকে দেশের মানুষ হানাদার পাকিস্তানকে প্রতিরোধ করতে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে। পাকিস্তানের বর্বর দখলদার সেনারা বাঙালি নিধনযজ্ঞ চালানোর পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুকে ঢাকা থেকে তুলে নিয়ে পাকিস্তানে বন্দী করে রাখে।
ফলে মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবের অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পরিচালনার জন্য অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি করা হয়েছিল সৈয়দ নজরুল ইসলামকে। তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই মুজিবনগর সরকারের অন্যতম মন্ত্রী এ.এইচ.এম. কামারুজ্জামানের পুত্র খারুজ্জামান লিটন এখন রাজশাহীর নগর মেয়র। তিনি মুজিবনগর সরকারের ঐতিহাসিক আদর্শিক দিক নিয়ে কথা বলেন বৈশাখীকে দেয়া সাক্ষাৎকারে।
সাম্য, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা করে প্রথম বাংলাদেশ সরকার। তার ৫২ বছর পূর্তিতে আকাক্সক্ষা ও পঞ্চাশ দশকের বাস্তবতা বিশ্লেষণ করেছেন মহান মুক্তিযুদ্ধে দুই শহীদ বুদ্ধিজীবির সন্তানরা।
এই বিশ্লেষকরা দুর্বলতা ও বিপদের বিস্তারও তুলে ধরেন তাদের পর্যবেক্ষণে। তাঁরা মনে করেন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল ভিত্তিগুলোকে নিরাপদ করার মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অবর্ণনীয় ত্যাগের প্রতি সম্মান জানাতে হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা