অনলাইন ডেস্ক
আগের দিনের বিনা উইকেটে ১৪৫ রান নিয়ে খেলতে নেমে মূলত তাইজুল ইসলামের ঘূর্ণিতেই কুপোকাত হয় পাকিস্তান। টেস্টে এই নিয়ে ৮ বার ৫ বার তার চেয়ে বেশি উইকেট শিকার করলেন এই বাঁহাতি স্পিনার। এছাড়া এবাদত হোসেন দুটি এবং মেহেদী হাসান মিরাজ লাভ করেন বাবর আজমের গুরুত্বপূর্ন উইকেট। ৪৪.৪-৯-১১৬-৭ বোলিং ফিগারটিই প্রকাশ করে, সাকিব বিহীন বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণের দায়িত্ব কতটা সুচারুরূপে পালন করেছেন তিনি।
অন্যদিকে, বিশাল ওপেনিং জুটির পর আর কেউই বড় করতে পারেননি ইনিংসকে। সেদিক থেকে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ইনিংস অনেকটা একইভাবে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ৩৩০ রানের মধ্যে লিটন ও মুশফিকের জুটিতেই এসেছিল ২০৬ রান। অন্যদিকে, উদ্বোধনী জুটিতে ১৪৬ রান করে ফেলার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থাকলো বাবর আজমের পাকিস্তান।
পাকিস্তানের পক্ষে ১৩৩ রানের দারুণ ইনিংস খেলে দলকে এই ম্যাচে টিকিয়ে রেখেছেন আবিদ আলী। সেই সেঞ্চুরিয়ানকেও দারুণভাবে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলে বাংলাদেশের লিড নেয়ার ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন তাইজুল। শেষদিকে, ফাহিম আশরাফের ৩৮ রানের ইনিংসও পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের দলীয় সংগ্রহের ব্যবধান কমিয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা