অনলাইন ডেস্ক
পৌর নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বরিউল আলম জানান, কাদের মির্জা পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী কামাল উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৭৭৮ ভোট। অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মোশাররফ হোসেন মোবাইল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫১ ভোট।
বসুরহাট পৌর নির্বাচনে উৎসবমুখর পরিবেশে প্রথমবারের মতো ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট দিয়েছেন ভোটাররা।
এদিকে, ফলাফল ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জার সমর্থক ও নেতাকর্মীরা বসুরহাট রূপালী চত্বরে তাৎক্ষণিক বিজয় সমাবেশের আয়োজন করে। সেখানে কাদের মির্জা বক্তব্যে প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গণমাধ্যমকর্মী, দলীয় নেতাকর্মী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
এ সময় কাদের মির্জা বলেন, আজকের এ বিজয় অন্যায়-অবিচার, জুলুমের বিরুদ্ধে ন্যায় প্রতিষ্ঠার বিজয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের বিজয়, জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের বিজয়। এ বিজয় জননেতা ওবায়দুল কাদেরের উন্নয়নের বিজয়।
এর আগে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ভোটার উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে নারী ভোটারদের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণে জমে উঠে বসুরহাটের পৌর নির্বাচন।
পৌরসভা নির্বাচনে তিনজন মেয়র প্রার্থী, ২৫ জন সাধারণ কাউন্সিল প্রার্থী ও ৭ জন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত বসুরহাট পৌরসভায় ভোটার ২১ হাজার ১১৫ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১০ হাজার ৪৯৪ জন, পুরুষ ভোটার ১০ হাজার ৬২১ জন।
আবদুল কাদের মির্জা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা