অনলাইন ডেস্ক
প্রথা অনুযায়ী নতুন বাংলা বছর ১৪৩১-কে গানের মাধ্যমেই বরণ করে নেবে বাংলাদেশ। তাই আজ শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল থেকেই রমনা বটমূলে ছায়ানটের শিক্ষার্থীদের গানের শেষ মুহূর্তের মহড়া চলে।
বটমূলে যখন গানের মহড়া চলছিল, তখন ঠিক তার পাশেই মহড়া করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরখ করে দেখছিলেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। হাজার হাজার মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এবার থাকছে ডগ স্কোয়াড, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও সোয়াত টিম।
এর মধ্যে শেষ মুহূর্তের নিরাপত্তা প্রস্তুতি দেখতে দুপুরে রমনায় আসেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। জানিয়েছেন, বিকেল পাঁচটার পর বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।
বর্ষবরণের আয়োজনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ানও (র্যাব)। গুজব ঠেকাতে কাজ করছে র্যাবের সাইবার মনিটরিং টিম কাজ করছে বলে জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন।
রমনা প্রাঙ্গণে যখন নিরাপত্তা মহড়া চলছিল, তখন চারুকলার বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীরা ব্যস্ত মঙ্গল শোভাযাত্রার সব শেষ প্রস্তুতি নিতে। কেউ রঙের শেষ প্রলেপ দিতে ব্যস্ত, কেউ ব্যস্ত শোভাযাত্রার মোটিফ তৈরিতে। এবারের শোভাযাত্রায় থাকছে টেপা পুতুল, গন্ধগোকুল, পাখি ও ফুল। প্রতিটির আকারই থাকছে ১২ থেকে ২৩ ফুট পর্যন্ত। বিকেলে এই প্রস্তুতি দেখতে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল।
এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রা সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে চারুকলা থেকে শুরু হয়ে শিশু পার্কের সামনে থেকে ঘুরে চারুকলায় এসে শেষ হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা