অনলাইন ডেস্ক
জানা যায়, ১৫ জন আনসার সদস্যের একটি আবাসিক ভবন নির্মাণের জন্য উপজেলা পরিষদের ভিতরে ১৪ লাখ ৭৪ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ভবন নির্মাণের দায়িত্ব পান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম আর ট্রেডার্স।
বুধবার সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, ভবনের অর্ধেকের বেশি গাথুনির কাজ শেষ হয়েছে। গাথুনির কিছু অংশে ২ নম্বর ইট ব্যবহার করা হয়েছে এবং আরো গাথুনির জন্য প্রায় দের হাজার ইট রাখা আছে। সেখানে কর্মরত ৮-১০ জন নির্মাণ শ্রমিককে ২ নম্বর ইট কে ব্যবহার করতে বলেছে জানতে চাইলে তারা কোনো কথাই বলেনি। এ সময় নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে আসেন উপ-সহকারী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম। তার কাছে ২ নম্বর ইট ব্যবহারের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি ২ নম্বর ইটকেই ১ নম্বর বলে চালিয়ে দেওয়ার জোর চেষ্টা করেন।
তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম আর ট্রেডার্সের স্বত্ত্বাধিকারী রকিবুল ইসলাম ২ নম্বর ইট ব্যবহারের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ইট ভাটার মালিক ১ নম্বর ইটের টাকা নিয়েও ভুল করে ২ নম্বর ইট দিয়েছে। কোন ভাটা থেকে ইট নিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি তা বলেননি।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. মোখলেছুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি সরেজমিনে দেখে নিম্নমানের ইট সরানোর ব্যবস্থা করছি।
এ ব্যাপারে ইউএনও আলপনা ইয়াসমিন বলেন, এই উপজেলায় কোনো প্রকার নিম্নমানের কাজ করতে দেওয়া হবে না। তিনি তাৎক্ষণিক ঠিকাদারকে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন এবং ইঞ্জিনিয়ারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা