অনলাইন ডেস্ক
প্রথমবার সন্দেহজনক গতিবিধি শনাক্ত করে জাপান কোস্টগার্ড। সেসময় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র চিহ্নিত করা যায়নি। নতুন বছরের প্রথমেই এ আগ্রাসনকে ক্ষমার অযোগ্য আচরণ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা।
দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের দাবি, সকাল ৮টা ১০ মিনিটের দিকে পূর্ব উপকূলে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে কিম জং উন প্রশাসন। তাতে নতুনত্ব ছিল- এমনটা দাবি প্রতিবেশী রাষ্ট্রের। তবে এখনও মিসাইলটির গঠন-কাঠামো এবং শক্তিমত্তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। চলছে পর্যবেক্ষণ।
পরমাণু ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির কারণে ২০০৬ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় রয়েছে উত্তর কোরিয়া। এসব কর্মসূচিতে অর্থায়ন বন্ধ করতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদও ধারাবাহিকভাবে বিধিনিষেধ বাড়িয়েছে। কিন্তু সব নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে উত্তর কোরিয়া।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা