অনলাইন ডেস্ক
ভুক্তভোগীরা বলছেন, আইইডিসিআরের হটলাইনে সাড়া না পাওয়া কিংবা অন্যান্য জায়গা থেকে সেবা না পাওয়ায় শত শত রোগী ভিড় করছেন এখানে। ভোগান্তির জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বলছে, মডেল ক্লিনিক না বাড়ালে সমস্যা দিন দিন বাড়বে।
একজন বলেন, দুই ঘণ্টা লাইনে দাঁড়ানোর পরে বলে টিকিট নেই। এটা কেমন কথা?
আরেকজন বলেন, আগেই জানিয়ে দিত তাদের কতজন টেস্ট করাবে তাহলে তো এভাবে দাঁড়াতে হয় না। নমুনা সংগ্রহ শুরুর ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই ঘোষণা এলো দিনের নির্ধারিত টিকিট শেষ। আর তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন দীর্ঘক্ষণ ধরে করোনা টেস্ট করাতে অপেক্ষারত ভুক্তভোগীরা। কেউ কেউ অভিযোগ করেন অনিয়মেরও।
একজন বলেন, টাকা চাইছে। ৩০ টাকা দিতেই টিকিট বের করে দিল।
সরেজমিনে দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিভার ক্লিনিকে প্রতিদিন আড়াইশ থেকে তিনশ নমুনা সংগ্রহের সক্ষমতা থাকলেও সেখানে টেস্ট করাতে আসেন সহস্রাধিক মানুষ। ঘেষাঘেষি করে করোনার উপসর্গ নিয়ে অসুস্থদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা।
সব হাসপাতালই গতিশীল, স্বাস্থ্য অধিদফতর এমন দাবি করলেও বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের ভাইরলজি বিভাগ বলছে, মডেল ক্লিনিক না বাড়ালে রোগীদের কাঙ্ক্ষিত সেবা দেয়া সম্ভব হবে না।
বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগ চেয়ারম্যান অধ্যাপ ডা. সাইফুল্লাহ বলেন, ক্ষমাপ্রার্থী হওয়া ছাড়া আমার বিকল্প কিছু বলার নেই। কিছুদিনের মধ্যে আরো ৪টি বুথ হবে। এছাড়া এই রোগটাকে মডেল হিসেবে করে যদি রেপ্লিকেট করা হয় আশা করা যায় সমস্যা কিছুটা কমতে পারে।
এছাড়া ভোগান্তি কমাতে আগে থেকে অনলাইনে নির্দিষ্ট রোগীদের টোকেন দেয়ার পরিকল্পনা চলছে বলেও জানায় বঙ্গবন্ধু মেডিকেল।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা