অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় দলের প্রাক্তন সতীর্থ ম্যাথু ভালবুয়েনার (Mathieu Valbuena) সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে জাতীয় দল থেকে সেবার বাদ পড়েছিলেন রিয়াল স্ট্রাইকার। ২০১৫ নভেম্বরে যৌন-কেলেঙ্কারির দায়ে বেনজেমাকে জাতীয় দল থেকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন ফ্রান্সের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী। ফলত ২০১৬ ইউরো, ২০১৮ বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে খেলা হয়নি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চতুর্থ সর্বোচ্চ গোলস্কোরারের। অবশেষে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের স্কোয়াডে ফের প্রত্যাবর্তন ঘটল লস ব্ল্যাঙ্কোস (Los Blancos) স্ট্রাইকারের।
তবে প্রত্যাবর্তনটা সহজে হয়নি। দেশঁ জানিয়েছেন, ‘কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের পর এটা সম্ভব হয়েছে। আমরা একে অপরের সঙ্গে দেখা করেছি। আলোচনা করেছি দীর্ঘক্ষণ। সেই আলোচনারই একটা প্রতিফলন ঘটেছে এই সিদ্ধান্তে। আমার প্রয়োজন ছিল ওঁকে। তাঁরও এই সুযোগটা দরকার ছিল।’ প্রায় ছ’বছর হয়ে গেলেও জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তনের আশা কখনও ছাড়েননি বেনজেমা। ফরাসি স্ট্রাইকারের বিশ্বাস ছিল জাতীয় দলকে দেওয়ার মতো অনেক রসদ তাঁর রয়েছে।
পিএসজির কিলিয়ান এমবাপে (Kylian Mbappe), বার্সেলনার আতোয়াঁ গ্রিজম্যানদের (Antoine Griezmann) সঙ্গে বেনজেমার অন্তর্ভুক্তি ইউরোয় ফ্রান্সের আপফ্রন্টকে যে আরও শক্তিশালী করবে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। স্কোয়াডে রয়েছেন অলিভিয়ের জিরু (Olivier Giroud), ওসমানে দেম্বেলেরাও (Ousmane Dembele)। এঁদের মধ্যে তরুণ এমবাপে এবং গ্রিজম্যান আবার রিয়াল তারকার বড় ভক্ত। ২০১৫ অক্টোবরে আর্মেনিয়ার বিরুদ্ধে বেনজেমার শেষ ম্যাচে গ্রিজম্যান তাঁর পাশে খেলেছিলেন। কিন্তু এমবাপের এখনও সুযোগ হয়নি বেনজেমার সঙ্গে খেলার।
আগামী ২৩মে লা লিগার খেতাব নির্ণায়ক ম্যাচে রিয়ালের খেতাব ধরে রাখার লড়াই। ওই ম্যাচে নামার আগে জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তন বেনজেমাকে উদ্বুদ্ধ করবে বৈকি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা