অনলাইন ডেস্ক
ইরানে প্রেসিডেন্টের মেয়াদ সংক্রান্ত বাধ্যবাধকতার নিয়মের কারণে ২০১৩ সালে দেশটির প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরে দাঁড়ান মাহমুদ আহমেদিনেজাদ। এর পর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট হয়ে এখনো ক্ষমতায় রয়েছেন হাসান রুহানি।
দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত টিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী নির্বাচনে জন্য নিবন্ধন করার পর আহমেদিনিজাদ বলেন, ‘ইরানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জনগণকে অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করা উচিত। (রাষ্ট্রব্যবস্থায়) মৌলিক সংস্কারের জন্য আমাদের সবাইকে অবশ্যই প্রস্তুতি নিতে হবে।’
গত মঙ্গলবার থেকে ভোটের জন্য প্রার্থীদের নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নিবন্ধনের শেষদিন আগামী শনিবার। নিবন্ধন করা প্রার্থীদের যোগ্যতা যাচাই করবে ১২ সদস্যের ‘গার্ডিয়ান কাউন্সিল’। ছয় জনকেই নিয়োগ দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি।
২০০৯ সালে আহমেদিনেজাদ পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার পর বিক্ষোভ শুরুর পর কয়েক ডজন মানুষ নিহত ও শত শত বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তারের সময় আহমেদিনেজাদকে সমর্থন দিয়ে তার পাশে ছিলেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।
কিন্তু আহমেদিনেজাদ আয়াতুল্লাহ খামেনির চূড়ান্ত ক্ষমতার বিষয়টি পুনরায় বিবেচনা করে দেখার মতো অবস্থানে সমর্থন করার কারণে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এরপর ২০১৭ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হতে নিবন্ধন করলেও গার্ডিয়ান কাউন্সিল তার প্রার্থীতা বাতিল করে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা