অনলাইন ডেস্ক
গত ২৪ মে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সংক্রান্ত গঠিত কমিটির মতামত ও সুপারিশের ভিত্তিতে টিকাটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ মে) ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ হবে টিকাটির লোকাল লিগ্যাল অর্গানাইজেশন।
দুই ডোজের এই টিকা ১২ বছর এবং তদূর্ধ্ব বয়সীদের ব্যবহারযোগ্য। তবে বাংলাদেশে সরকারের ডেপ্লয়মেন্ট প্ল্যান অনুযায়ী নির্ধারিত বয়সের ব্যক্তিদের এ টিকা দেয়া হবে। প্রথম ডোজ নেয়ার তিন থেকে চার সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হয়।
টিকাটি সংরক্ষণ করতে হবে মাইনাস ৯০ থেকে মাইনাস ৬০ ডিগ্রি তাপমাত্রায়। তবে পাঁচ দিন ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এবং দুই ঘণ্টা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এ টিকার গুণাগুণ ঠিক থাকে।
দেশে কোভিড-১৯ প্রতিরোধে চতুর্থ টিকা হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে ফাইজার-বায়োএনটেকের এই প্রতিষেধক। দেশে প্রথম অনুমোদন পেয়েছিল অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত এবং ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি টিকা। সেটি অনুমোদন পায় গত ৭ জানুয়ারি।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা