অনলাইন ডেস্ক
গ্রেপ্তার রাকিব শেরপুর উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তার বাবার নাম রফিকুল ইসলাম। সদর থানার এসআই জাকির আল আহসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী মেয়েটি সনাতন ধর্মাবলম্বী। প্রায় পাঁচ বছর আগে রাকিবের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে রাকিব তাকে মুসলিম ধর্মের অনুসারী বানিয়ে বিয়ে করার প্রলোভন দেয়। এতে মেয়েটি রাজি হয়। এরপর থেকেই রাকিব তার সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করে।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, দুই বছর আগে সদরের জহুরুলনগর এলাকায় ভুক্তভোগী তরুণীকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া নিয়েছিল রাকিব। ওই বাড়িতে শুধু মেয়েটি একাই থাকতেন। আর রাকিব মাঝে মাঝে সেখানে যেতেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে রাকিব এই বাসাতে যায়। সেখানে গিয়ে মেয়েটিকে আবারো ‘ধর্ষণ’ করেন। এসময় তরুণী বিয়ের জন্য চাপ দিলে মধ্যরাতে কৌশলে বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন রাকিব। বিষয়টি তরুণী বাড়ির মালিক ও প্রতিবেশীদের জানান। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ এসে রাকিবকে গ্রেপ্তার ও মেয়েটিকে উদ্ধার করে।
এসআই জাকির আল আহসান বলেন, রাকিবকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। আর ভুক্তভোগী মেয়েটির মেডিক্যাল রিপোর্টের জন্য তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা