অনলাইন ডেস্ক
মিয়ামি হেরাল্ডের ফোর্ট লডারডেল থেকে যাত্রা করার কয়েকদিন পরেই ওই প্রমোদতরীর ক্রু সদস্য এবং যাত্রীরা করোনায় আক্রান্ত হয়। ওডিসি অব দ্য সিস নামের ওই প্রমোদতরীকে প্রবেশের অনুমতি দেয়নি কুরাকাও এবং আরুবা। আগামী ২৬ ডিসেম্বর ফোর্ট লডারডেলে ফিরে আসার পরিকল্পনা রয়েছে ওই প্রমোদতরীর। তার আগ পর্যন্ত এটি করোনা আক্রান্ত ক্রু এবং যাত্রীদের নিয়ে সাগরেই ভাসবে।
দ্বীপ রাষ্ট্র কুরাকাওয়ের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ওই প্রমোদতরীকে নোঙর ফেলার অনুমতি দেয়নি। কারণ এর ভেতরে থাকা যাত্রীদের মধ্যে সংক্রমণের হার অনেক বেশি।
বুধবার সকালে ৫১ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুরাকাওয়ের জাতীয় মহামারি বিশেষজ্ঞ ডা. ইজি গার্সটেনব্লাথ। এরপর এই সংখ্যা আরও বেড়েছে।
এছাড়া ওই প্রমোদতরীর অনেক ক্রু সদস্যই কোয়ারেন্টাইনে থাকছেন না। সে কারণে আরও বেশি যাত্রীর মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মাত্র কয়েকদিন আগেই রয়েল ক্যারিবিয়ানের সিম্ফনি অব দ্য সিস-এর কমপক্ষে ৪৮ যাত্রীর দেহে করোনা ধরা পড়ে। কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, ওই প্রমোদতরীটি মিয়ামিতে নোঙর করার পরেই বহু যাত্রীর করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়।
তবে ওই দুই প্রমোতরীতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের দেহে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে কিনা সে বিষয়টি এখনও পরিষ্কার নয়। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন দেশে করোনার নতুন এই ধরন ছড়িয়ে পড়ছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা