অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। বললেন, আগামী নির্বাচন ঘিরে আরও খারাপ কিছু হলে আওয়ামী লীগ দায়ী হবে। বিএনপি আর ছাড় দেবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনে সরকারের প্রতি এ সময় আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, নির্বাচনে সরকার হস্তক্ষেপ করবে না বলে ২০১৮ সালে সংলাপে প্রধানমন্ত্রী যে আশ্বাস দিয়েছিল, তার ফলাফল ছিল শূন্য। সুষ্ঠু নির্বাচন তো হয়নি, বরং নেতাকর্মীদের গ্রেফতার-মামলা দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যা করেছেন, তাই সংলাপের ফলাফল। জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে দাম্ভিক আচরণ করেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব দাবি করেন, কার্যকর রাষ্ট্র নির্মাণের চিন্তা নেই প্রধানমন্ত্রীর। গত দুইটি জাতীয় নির্বাচনে কারচুপি ও সন্ত্রাসের মধ্য দিয়ে ফলাফল ঘোষণা করে বেআইনিভাবে ক্ষমতায় গেছে আওয়ামী লীগ। তাই চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
বিদ্যুৎকে দুর্নীতির প্রধান খাত হিসেবে বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার, এমন দাবিও করেছেন মির্জা ফখরুল। বললেন, সরকারের দুর্নীতির খতিয়ান জনসম্মুক্ষে প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। রাষ্ট্রকে ফতুর করে দিতেই নতুন নতুন অপরিকল্পিত, অকার্যকর প্রকল্প গ্রহণ করছে সরকার। আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি ও সকল রেন্টাল চুক্তি বাতিলের দাবি জানানো হয় এ সময়। যমুনা নদী সংকুচিত করার প্রকল্প আত্মঘাতীমূলক বলে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা