অনলাইন ডেস্ক
এ সম্পর্কিত এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়ন ও প্রযুক্তিতে ‘নুরি’ প্রস্তুত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। বৃহস্পতিাবার সন্ধ্যায় রাজধানী সিউল থেকে ৫০০ কিলোমিটার (৩১০ মাইল) দক্ষিণের শহর গোহিয়ুং থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় নুরিকে।
জোরালো বাতাসের কারণে কিছুটা বিলম্বে বৃহস্পতিবার দুপুরে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়। উৎক্ষেপণ তদারকি প্রতিষ্ঠান কোরিয়া অ্যারোস্পেস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (কেএআরআই) জানিয়েছে, নির্ভরতা বাড়াতে ২০২৭ সাল নাগাদ আরও চারবার নুরি উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা রয়েছে সিউলের।
প্রযুক্তির পাওয়ার হাউজ বিবেচিত হলেও মহাকাশ অনুসন্ধানে অন্য দেশগুলোর তুলনায় খানিকটা পিছিয়ে আছে দক্ষিণ কোরিয়া। ২০০৯ ও ২০১০ সালে তাদের আগের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। ২০১০ সালে উৎক্ষেপণের কয়েক মিনিটের মাথায় রকেটটি বিস্ফোরিত হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি নুরি কেবল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে ব্যবহার করা হবে। তবে এই পরীক্ষাকে অনেকেই দেশটির চলমান অস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেখছেন। ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং মহাকাশ রকেট একই ধরণের প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে।
নভোযানটি তৈরিতে ২ লাখ কোটি উওন (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রা) বা ১৬০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ৬৬৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার সমান।fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা