অনলাইন ডেস্ক
আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত করায় এই ম্যাচে ইতালির একাদশে আটটি পরিবর্তন আনেন কোচ রবের্তো মানচিনি। শুরুর দিকে কিছুটা ছন্দহীন থাকলেও গুছিয়ে উঠতে সময় নেয়নি আজ্জুরিরা।
শুরুটা হয়েছিল প্রথম বাঁশির পর থেকেই। এরপর ২৫ মিনিটে কম করে হলেও ইতালির চারটা আক্রমণ সামলেছে ওয়েলস রক্ষণ, ২৭ মিনিটে অ্যারন রামসের কল্যাণে ইতালীয় বিপদসীমায় প্রথম বলার মতো ত্রাসটা ছড়ায় ওয়েলস। প্রথমার্ধে সেটাই ছিল ওয়েলশম্যানদের সবেধন নীলমণি।আর ইতালি বিরতির আগে আক্রমণ করেছে আরও তিনটে, যার একটাতে এসেছে সফলতা। ৩৩ মিনিটে মার্কো ভেরাত্তির দারুণ এক ফ্রি কিকে মাতেও পেসিনার চৌকস ছোঁয়া ইতালিকে এনে দেয় গ্রুপ শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে এগিয়ে যাওয়ার রসদ।
এগিয়ে থেকে বিরতিতে যাওয়া ইতালি বিরতির পরেও আক্রমণের পণ থেকে পিছু হটেনি। গোলের দেখাও অবশ্য পায়নি, দ্বিতীয়ার্ধে ইথান আম্পাদুর লাল কার্ডের পরেও। তাতে কী! ১-০ ব্যবধানটাই যে দলের জন্য যথেষ্ট ছিল, তাতে টানা তিন জয়ও উঠে এসেছিল হেসে খেলেই। আর পুরো ম্যাচে, টুর্নামেন্টের শুরু থেকে করে আসা মুহুর্মুহু সব আক্রমণে মানচিনির শিষ্যরা শিরোপার পথে প্রতিদ্বন্দ্বীদের বার্তাটাও দিয়ে রেখেছে ভালোভাবেই।
তবে হেরেও গ্রুপের অপর দল সুইজাল্যান্ডের চেয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় নকআউট পর্ব নিশ্চিত কারেছে, গ্যারেথ বেল-অ্যারন রামজিরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা