অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (২৮ আগস্ট) শুরুতে হাল্কা ওয়ার্মআপ করেছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। এরপরই শুরু মূল অনুশীলন। যেখানে প্রাধান্য পেয়েছে কুইক কাউন্টার অ্যাটাক। দুই দলে ভাগ হয়ে আগ্রাসী মনোভাবেই চলে অনুশীলন। বরাবরের মতো আজও নিষ্প্রাণ ছিলেন ইনজুরি আক্রান্ত তারিক কাজী। কিন্তু তার ফেরা নিয়ে আশাবাদী কোচ।
হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা বলেন, প্রায় সব ফুটবলারকে পেয়ে ভালো লাগছে। দুয়েকদিনের মধ্যে জামালও এসে যাবে। আশা করি ও দ্রুত মানিয়ে নেবে। আজকের সেশনটা দারুণ কেটেছে। তারিক কাজীর ইনজুরি গুরুতর নয়। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি ইনজুরি কাটিয়ে উঠবে সে।
ক্যাম্পে ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা বিশ্বনাথ ঘোষের। অনুশীলন দেখতে হাজির ছিলেন তার স্ত্রী ও ছোট্ট দুই সন্তান। প্রথমবার বিশ্বনাথের প্রস্তুতি দেখেছে তার পরিবার। পাশাপাশি প্রতিপক্ষ আফগান কোচের কণ্ঠেও বাংলার রাইটব্যাকের নাম। তাকে নিয়ে আলাদা করেই ভাবছেন সফরকারীদের কোচ। নিজের প্রসংশা আত্মবিশ্বাস হিসেবেই নিচ্ছেন বিশ্বনাথ।
তিনি বলেন, আমি সিংহ না কিংবা বাঘও না, আমি সবসময় চেষ্টা করি মাঠে যখন থাকি তখন সর্বোচ্চটা দেয়ার। এখন সে (আফগান কোচ) কী দেখে ভয় পায় আমি জানি না। আমি যদি মাঠে নামার সুযোগ পাই আমার চিন্তা ধ্যান-ধারণা থাকবে একটাই, যেন দলের জন্য ভালো কিছু করতে পারি।
আগামী ৪ ও ৭ সেপ্টেম্বর দুই প্রীতি ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা